The news is by your side.

জনবল নিয়োগ দেবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যালয়, আবেদন শেষ ১০-১০-২৩ খ্রিঃ

0

জনবল নিয়োগ দেবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যালয়ঃ ঝালকাঠি চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নিম্নবর্ণিত শূণ্যপদসমূহ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণের লক্ষ্যে উপযুক্ত প্রার্থী বাছাই-এর নিমিত্ত নিম্নলিখিত শর্তাবলি পূরণ সাপেক্ষে পদের বিপরীতে উল্লেখিত যোগ্যতাসম্পন্ন বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট হতে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।

  • চাকরির ধরনঃ সরকারি চাকরি
  • জেলাঃ সকল জেলা
  • প্রতিষ্ঠানঃ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যালয়
  • পদের সংখ্যাঃ ১৯ জন
  • বয়সঃ ১৮-৩০ বছর
  • শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ বিজ্ঞপ্তিতে দেখুন
  • আবেদনের শেষ তারিখঃ ১০ অক্টোবর ২০২৩
  • আবেদনের মাধ্যমঃ ডাকযোগে

জনবল নিয়োগ দেবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যালয়

জনবল নিয়োগ দেবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যালয়

আবেদনের শর্তাবলীঃ

১) সকল প্রার্থীকে সরকারি নির্দিষ্ট আবেদন ফরম (সরকারি নির্দিষ্ট আবেদন ফরম না হলে দরখাস্ত ত্রুটিপূর্ণ বলে বিবেচিত হবে) এ স্বহস্তে পূরণপূর্বক নিম্নস্বাক্ষরকারীর দপ্তরে আগামী ১০/১০/২৩ খ্রিঃ তারিখ অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে সরকারি ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। উক্ত আবেদন ফরম www.mopa.gov.bd ওয়েব সাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে।

(২) পূরণকৃত আবেদন ফরমের সাথে (ক) ১ম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ০৩ (তিন) কপি রঙিন ছবি ও (খ) প্রবেশপত্র প্রেরণের জন্য প্রার্থীর নিজ নামসহ পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা এবং ১২/- টাকার অব্যবহৃত ডাকটিকেট সম্বলিত (৯.৫” x ৪.৫”) সাইজের একটি খাম দাখিল করতে হবে।

৩) পূরণকৃত আবেদন ফরমের সাথে ছবি ও ফেরত খামসহ যোগ্যতা প্রমানের যাবতীয় সনদের সত্যায়িত ফটোকপি, নাগরিক সনদপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান অথবা পৌরসভার মেয়র কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র দাখিল করতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদের জন্য যে শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে, কোন প্রার্থী আবেদনপত্র দাখিল করার পূর্বে চাহিত শিক্ষাগত যোগ্যতার অতিরিক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করে থাকলে তা দাখিলকৃত আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে, অন্যথায় নিয়োগ প্রাপ্তির পর অতিরিক্ত সনদপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না। মৌখিক পরীক্ষার সময় মূল কাগজ পত্র সাথে আনতে হবে।

8) 10/10/2020 খ্রিঃ তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮-৩০ বছর হতে হবে। তবে, প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা, মুক্তিযোদ্ধা/শহিদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের পুত্র-কন্যা হলে বয়স ৩২ বছর পর্যন্ত নিখিলযোগ্য। বয়সের ক্ষেত্রে কোন এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।

৫) ক) আবেদনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা ও পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা (বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি) হলে উক্ত দাবীর স্বপক্ষে আবেদনকারীকে (সংশ্লিষ্ট বীর মুক্তিযোদ্ধার গেজেট/ভারতীয় তালিকা/ লা মুক্তি / সামগ্রিক সনদের নম্বর ও তারিখ / বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ (বামুস) সনদের নম্বর ও তারিখ উল্লেখপূর্বক) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর/পৌরসভার সেনা কর্তৃক প্রদত্ত প্রমাণপত্র উপস্থাপন করতে হবে।

খ) কোন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম ‘লাল মুক্তিবার্তা’ অথবা ‘ভারতীয় তালিকায়’ না থাকলে প্রাণীকে নর মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা সংবলিত (র) গেজেট ও সাময়িক সনদ অথবা (রর) গেজেট ও মান প্রতিস্বাক্ষরিত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ (বামুস) কর্তৃক প্রদত্ত সনদ অথবা (ররর) গেজেট, সামরিক সদন ও বামুস সমम দাখিল করতে হবে।

গ) বীর মুক্তিযোদ্ধার বয়স ৩০.১১.১৯৭১ তারিখ বা তার পূর্বে ন্যূনতম ১২ বছর ৬ মাস ছিল মর্মে বীর মুক্তিযোদ্ধার বয়স এর প্রমাণক/ডকুমেন্টস হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা সনদধারীর জনন্মতারিখ সংবলিত এস.এস.সি বা সমমানের সনদ, এস.এস.সি বা সমমানের পরীক্ষায় পাস না হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট/জন্ম তারিখ সংবলিত প্রমাণক দলিল দাখিল করতে হবে।

খ) মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদনকারী কোনো প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যার পুত্র/কন্যা হলে লাল মুক্তিবার্তা অথবা ‘ভারতীয় তালিকা’য় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামের সাথে আবেদনপত্রের পিতার নাম ও ঠিকানা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে আবেদনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যার পুত্র কন্যা হলে সে মর্মে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও পৌরসভার মেয়র কর্তৃক ইস্যুকৃত প্রার্থীর পিতা/মাতার নাম এবং বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যার নাম উল্লেখসহ বীর মুক্তিযোদ্ধার সাথে তার সম্পর্কের সুস্পষ্ট প্রত্যায়নপত্র দাখিল করতে হবে।

৬) চাকুরিরত/বিভাগীয় প্রার্থীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিধি মোতাবেক আবেদন করতে হবে। ৭) সরকার কর্তৃক জারীকৃত বিধি-বিধান অনুযায়ী সকল কোটা সংরক্ষন করা হবে।

(৮) নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান বিধি-বিধান এবং পরবর্তিতে এ সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধানে কোন সংশোধন/পরিবর্তন সাধিত হলে তা অনুসরণ করা হবে।

৯) আবেদনপত্রের খামের উপরিভাগে পদ, নিজ জেলা এবং কোটার নাম (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) লিখতে হবে। ১০) যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ, স্থান ও সময় প্রবেশপত্রের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল, মৌধিক/ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখ ও সময় ডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যালয় ঝালকাঠি এর নোটিশ বোর্ডে নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।

(১১) লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য কোন প্রকার ভাতা প্রদান করা হবে না। ১২) ত্রুটিপূর্ণ, অসম্পূর্ণ এবং বিলম্বে প্রাপ্ত আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

১৩) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদের সংখ্যা বাড়ানো কিংবা কমানোর এবং কোনো কারণ দর্শানো ব্যতীরেকেই এই বিজ্ঞপ্তি আংশিক কিংবা সম্পূর্ণরূপে বাতিল কিংবা স্থগিত করার ক্ষমতা কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করেন।

১৪) যে কোন তদবির/সুপারিশ প্রার্থীর অযোগ্যাতা বলে বিবেচিত হবে।

১৫) নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

আরও দেখুনঃ

Leave A Reply

Your email address will not be published.